জনাব মোঃ জালাল উদ্দীন
তিনি ১৯৬৭ সালের ১লা, জানুয়ারি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্চারামপুর উপজেলার তেজখালী ইউনিয়নের বাহেরচর গ্রামের মোল্লা বাড়ীতে জন্মগ্রহন করেন। তাঁর পিতার নাম মরহুম মোল্লা আলী আকবর, সাবেক চেয়ারম্যান, তেজখালী ইউনিয়ন পরিষদ, মাতার নাম- মাজেদা বেগম। তাঁর দাদা মরহুম মোল্লা আবদুল হাশিম এবং নানা মরহুম হাজী আবদুস ছালেক। তিনি নয় ভাই-বোন (তিন ভাই ও ছয় বোন) এর মধ্যে সবার বড়।জনাব মোt জালাল উদ্দীন ১৯৭৬ সালে অনুষ্ঠিত বাহেরচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে পঞ্চম শ্রেণীতে ২য় গ্রেডে প্রাইমারী বৃত্তি এবং ১৯৭৯ সালে অনুষ্ঠিত সলিমগঞ্জ এ.আর.এম. হাই স্কুল থেকে অষ্টম শ্রেণীতে ২য় গ্রেডে জুনিয়র বৃত্তি লাভ করেন। পরবর্তীতে ১৯৮২ সালে অনুষ্ঠিত এসএসসি পরীক্ষায় কুমিল্লা বোর্ড-এর অধীনে সলিমগঞ্জ এ.আর.এম. হাই স্কুল থেকে বোর্ড স্কলারশীপ সহ প্রথম বিভাগে (বিজ্ঞান) উত্তীর্ণ হন এবং ১৯৮৪ সালে অনুষ্ঠিত এইচএসসি পরীক্ষায় ঢাকা বোর্ডের অধীনে ঢাকা কলেজ থেকে প্রথম বিভাগে (বিজ্ঞান) উত্তীর্ণ হন। তিনি বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ এর অধীনে শেরেবাংলা নগরস্থ তrকালীন বাংলাদেশ কৃষি ইনস্টিটিউট থেকে ১৯৮৯ সালে অনুষ্ঠিত বিএসসি এজি (অনার্স) পরীক্ষায় প্রথম শ্রেণীতে ১৯তম পজিশন লাভ করেন। তিনি অত্যন্ত বিনয়ী, মেধাবী ও কারিগরি বিষয়ে দক্ষ একজন মৃত্তিকা বিজ্ঞানী।
তিনি ১৫তম বিসিএস পরীক্ষার মাধ্যমে ১৯৯৫ সালে বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা হিসাবে মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউটে যোগদান করেন।
তিনি ১২ (বার) টি উপজেলা ভূমি ও মৃত্তিকা সম্পদ ব্যবহার নির্দেশিকা (উপজেলা নির্দেশিকা) ও ১০ (দশ) টি ইউনিয়ন সহায়িকা প্রণয়ন করেছেন।
২০০২ সালে জাইকা, জাপান কর্তৃক উন্মুক্ত প্রতিযোগিতার মাধ্যমে তিনি বাছাইকৃত হয়ে সয়েল ডায়াগনোসিস এন্ড এনভাইরনমেন্টাল কনজারভেশন বিষয়ের উপরে ৯০ দিনের প্রশিক্ষণ সফলতার সাথে সম্পন্ন করেছেন।এছাড়াও তিনি ২০২২ সালে মালয়েশিয়া গমন করেন এবং “সয়েল ম্যানেজমেন্ট এন্ড জিওগ্রাফিক ইনফরমেশন সিস্টেম (জিআইএস) এর উপর প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন।
তাঁর স্ত্রী জনাবা নাজনীন আক্তার। তিনি একজন সুগৃহিনী। ব্যক্তি জীবনে তাদের এক পুত্র সন্তান রয়েছে। তাঁর পুত্র জনাব শাফায়েত আহমেদ বর্তমানে দিনাজপুর এম এ রহিম মেডিকেল কলেজে চতুর্থ বর্ষে অধ্যয়নরত।