Wellcome to National Portal
মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউট গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৮ জানুয়ারি ২০২১

উইং ও বিভাগসমূহ এবং কার্যাবলী

এসআরডিআই-এর উইং ও বিভাগসমূহ::

ক)   ফিল্ড সার্ভিসেস উইং

ফিল্ড সার্ভিসেস উইং-এর প্রধান পরিচালক এবং তাঁর অধীনে রয়েছে ৭টি বিভাগীয় কার্যালয় যথা- ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল, সিলেট ও রংপুর যার প্রধান হচ্ছেন মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা। বিভাগীয় কার্যালয়ের অধীনে ৪০টি আঞ্চলিক কার্যালয় রয়েছে যার প্রধান হচ্ছেন প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা। ঢাকা বিভাগীয় কার্যালয়ের অধীনস্থ আঞ্চলিক কার্যালয়গুলো হচ্ছে- ঢাকা, ময়মনসিংহ, জামালপুর, টাংগাইল, ফরিদপুর, কিশোরগঞ্জ, গোপালগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ, নরসিংদী, মাদারীপুর ও নেত্রকোণা; চট্টগ্রাম বিভাগীয় কার্যালয়ের অধিনস্থ আঞ্চলিক কার্যালয়সমূহ হচ্ছে- কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, রাঙ্গামাটি, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, চাঁদপুর ও কক্সবাজার; রাজশাহী বিভাগীয় কার্যালয়ের অধীনস্থ আঞ্চলিক কার্যালয়গুলো হচ্ছে- রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, সিরাজগঞ্জ, নওগাঁ ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ; খুলনা বিভাগীয় কার্যালয়ের অধীনস্থ আঞ্চলিক কার্যালয়গুলো হচ্ছে- খুলনা, যশোহর, কুষ্টিয়া, ঝিনাইদহ ও সাতক্ষীরা; সিলেট বিভাগীয় কার্যালয়ের অধীনস্থ আঞ্চলিক কার্যালয়গুলো হচ্ছে- সিলেট, মৌলভীবাজার ও সুনামগঞ্জ; বরিশাল বিভাগীয় কার্যালয়ের অধীনস্থ আঞ্চলিক কার্যালয়গুলো হচ্ছে- বরিশাল পটুয়াখালী ও ভোলা এবং রংপুর বিভাগীয় কার্যালয়ের অধীনস্থ আঞ্চলিক কার্যালয়গুলো হচ্ছে- রংপুর, দিনাজপুর, লালমনিরহাট, গাইবান্ধা ও ঠাকুরগাঁও।

 

কার্যাবলী:

ভূমি ও মৃত্তিকা সম্পদ ইনভেনটরী, ভূমি মূল্যায়ন, মৃত্তিকা ও ভূমি সম্পদের সম্ভাবনার ভিত্তিতে শ্রেণিবিন্যাস, মৃত্তিকা সম্পর্কিত সমস্যার ব্যবস্থাপনা, ভূমি ও মৃত্তিকা সম্পদ ব্যবহার নির্দেশিকা প্রণয়ন, বিভাগ, জেলা, উপজেলা ও ব্লক পর্যায়ের কৃষি সম্প্রসারণ কর্মী, কৃষক, গবেষক এবং অন্যান্য উপকারভোগীবৃন্দের পরামশ্যমূলক সেবা প্রদান, কৃষক, সম্প্রসারণ কর্মী এবং গবেষখগণকে ভূমি ও মৃত্তিকা সম্পর্কিত বিষয়ে প্রশিক্ষণের অংশগ্রহণ।

 

খ)   অ্যানালাইটিকেল সার্ভিসেস উইং:

অ্যানালাইটিকেল সার্ভিসেস উইং-এর প্রধান পরিচালক এবং তাঁর অধীনে রয়েছে কেন্দ্রীয় গবেষণাগার এবং ৭টি বিভাগীয় গবেষণাগার যথা- ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল, সিলেট ও রংপুর যার প্রধান হচ্ছেন মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা। বিভাগীয় গবেষণাগারের অধীনে ২৩টি আঞ্চলিক গবেষণাগার রয়েছে যার প্রধান হচ্ছেন প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা। ঢাকা বিভাগীয় গবেষণাগারের অধীনস্থ আঞ্চলিক গবেষণাগারগুলো হচ্ছে- ঢাকা, ময়মনসিংহ, জামালপুর, টাংগাইল, ফরিদপুর, কিশোরগঞ্জ ও গোপালগঞ্জ; চট্টগ্রাম বিভাগীয় গবেষণাগারের অধিনস্থ আঞ্চলিক গবেষণাগারসমূহ হচ্ছে- কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, নোয়াখালী ও রাঙ্গামাটি; রাজশাহী বিভাগীয় গবেষণাগারের অধীনস্থ আঞ্চলিক গবেষণাগারগুলো হচ্ছে- রাজশাহী, পাবনা ও বগুড়া; খুলনা বিভাগীয় গবেষণাগারের অধীনস্থ আঞ্চলিক গবেষণাগারগুলো হচ্ছে- খুলনা, যশোহর, কুষ্টিয়া ও ঝিনাইদহ; সিলেট বিভাগীয় গবেষণাগারের অধীনস্থ আঞ্চলিক গবেষণাগার হচ্ছে- সিলেট; বরিশাল বিভাগীয় গবেষণাগারের অধীনস্থ আঞ্চলিক গবেষণাগার হচ্ছে- বরিশাল এবং রংপুর বিভাগীয় গবেষণাগারের অধীনস্থ আঞ্চলিক গবেষণাগারগুলো হচ্ছে- রংপুর ও দিনাজপুর। এছাড়াও মৃত্তিকা পরীক্ষার মাধ্যমে ফসলে সার সুপারিশ কার্যক্রম কৃষককে অবহিতকরণের লক্ষ্যে ১০টি ভ্রাম্যমান মৃত্তিকা পরীক্ষাগার (এমএসটিএল) রয়েছে।

 

ফিল্ড সার্ভিসেস উইং এবং সয়েল সার্ভে অ্যান্ড ল্যান্ড ম্যানেজমেন্ট ডিভিশন কর্তৃক সংগৃহীত মৃত্তিকা নমুনা এবং বিভিন্ন উপকারভোগী প্রতিষ্ঠান যেমন- কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, নার্স প্রতিষ্ঠান, বিশ্ববিদ্যালয়সমূহ, কৃষক, ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠা ও বেসরকারী প্রতিষ্ঠানসমূহ কর্তৃক প্রেরিত মৃত্তিকা নমুনার ভৌত ও রাসায়নিক বিশ্লেষণ কাজ সম্পাদন। পানি, উদ্ভিদ ও সার নমুনার রাসায়নিক বিশ্লেষণ করা। মৃত্তিকা, উদ্ভিদ, সার এবং পানি নমুনার বিশ্লেষণ এ বিষয়ক গবেষণা। উর্বরতার অবস্থা, খাদ্যোপাদানের ভারসাম্যতার মূল্যায়ন। মৃত্তিকা নমুনা বিশ্লেষণের ফলাফলেরে এবং ফসলের প্রয়োজনীয়তার ভিত্তিতে বিভিন্ন ফসল চাষের জন্য সুষম মাত্রার সার ও চুনের মাত্রা সুপারিশকরণ।

 

কেন্দ্রীয় গবেষণাগার:

কেন্দ্রীয় গবেষণাগার-এর প্রধান হচ্ছেন মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা এবং এর অধীনে তিনটি শাখা রয়েছে যথা- সয়েল কেমিস্ট্রি, সয়েল ফিজিক্স অ্যান্ড মিনারেলজি এবং সয়েল মাইক্রোবায়োলজি অ্যান্ড বায়োকেমিস্ট্রি শাখা। মৃত্তিকার অনুর্বরতা, ফসল ও মৃত্তিকা আর্দ্রতার সম্পর্ক পরীক্ষা, বিভিন্ন মাটিতে উদ্ভিদের খাদ্যোপাদানের পরিমাণের বিভিন্নতা, মৃত্তিকা বিষাক্ততা ইত্যাদি বিষয়ে মৌলিক ও প্রায়োগিক গবেষণার পরিকল্পনা ও তত্ত্বাবধান করা এবং সার ভেজাল রোধে গবেষণা করা কেন্দ্রীয় গবেষণাগারের কাজ। 

 

ভ্রাম্যমান মৃত্তিকা পরীক্ষাগার:

মৃত্তিকা পরীক্ষার ভিত্তিতে সার সুপারিশ জনপ্রিয় করা, সুষম মাত্রার সার ব্যবহারের সুফল এবং মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউট কর্তৃক স্থায়ী গবেষণাগারের মাধ্যমে মৃত্তিকা পরীক্ষা ও সার সুপারিশ সম্পর্কে উপকারভোগীগণকে সচেতন করার উদ্দেশ্য নিয়ে ১৯৯৬ সালে বাংলাদেশে ভ্রাম্যমান মৃত্তিকা পরীক্ষাগার চালু করা হয়। বর্তমানে ১০টি ভ্রাম্যমান মৃত্তিকা পরীক্ষাগার চালু রয়েছে যথা- যমুনা, তিতাস, রূপসা, তিস্তা, মধুমতি, ব্রহ্মপুত্র, কর্ণফুলি, সুরমা, করোতোয়া এবং কির্তনখোলা।

 

গ)   সয়েল সার্ভে অ্যান্ড ল্যান্ড ম্যানেজমেন্ট ডিভিশন

সয়েল সার্ভে অ্যান্ড ল্যান্ড ম্যানেজমেন্ট ডিভিশন-এর প্রধান মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা (সিএসও) এবং প্রধান কার্যালয়ে সয়েল সার্ভে অ্যান্ড ল্যান্ড ম্যানেজমেন্ট ডিভিশন-এর অধীনে তিনটি শাখা যথা- সয়েল সার্ভে অ্যান্ড ক্লাসিফিকেশন শাখা, ল্যান্ড ইউজ প্ল্যানিং শাখা এবং ল্যান্ড ইভালুয়েশন অ্যান্ড কোরিলেশন শাখা যার প্রধান প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা।

 

কার্যাবলী:

সংশ্লিষ্ট শাখাসমূহের কারিগরি কর্মসূচি ও কার্যক্রমের পরিকল্পনা, সমন্বয় এবং তত্ত্বাবধান করা। সংশ্লিষ্ট শাখাসমূহ কর্তৃক প্রণীত কারিগরি প্রতিবেদন পর্যালোচনা এবং/অথবা সম্পাদনা করা। মৃত্তিকা ও ভূমি সম্পদ মূল্যায়ন এবং ভূমি ব্যবহার পরিকল্পনা বিষয়ে জাতীয় কর্মসূচিতে সংশ্লিষ্ট সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত/অন্যান্য প্রতিষ্ঠানসমূহের সমন্বয় সাধন। জাতীয় পর্যায়ের মৃত্তিকা এবং মৃত্তিকা ও ভূমি শ্রেণিবিন্যাস জরিপের কোরিলেশন। বিভাগের সার্বিক কারিগরি কাজের অগ্রগতির জন্য দায়বদ্ধ। সমস্যাক্লিষ্ট মৃত্তিকার মাঠ পর্যবেক্ষণ। বিভাগের সাধারণ ও কারিগরি এবং প্রশাসনিক বিষয়ে পরিচালক-কে সহায়তাকরণ।

 

সয়েল সার্ভে অ্যান্ড ল্যান্ড ম্যানেজমেন্ট ডিভিশন-এর অধীন শাখাসমূহ এবং তাঁর কার্যাবলী:

 

১.    সয়েল সার্ভে অ্যান্ড ক্লাসিফিকেশন শাখা:

বিস্তারিত, আধা-বিস্তারিত, প্রাথমিক মৃত্তিকা জরিপসহ দেশের সকল ধরনের জরিপ কাজের পরিকল্পনা এবং তত্ত্বাবধান। মৃত্তিকা, ভূমি ব্যবহার ও ভূমির সক্ষমতা বিষয়ে পূর্ববর্তী জরিপের নবায়ন। মৃত্তিকা জরিপের আধুনিক পদ্ধতি এবং মৃত্তিকা তথ্যের উপস্থাপন-এর উন্নয়ন। মৃত্তিকা অনুসন্ধান কার্যের সুবিধার্থে আকাশ ছবি বিশ্লেষণ এবং স্যাটেলাইট ইমেজারিজসহ অন্যান্য রিমোট সেনসিং পদ্ধতির ব্যবহার গ্রহণের উপর পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা। মৃত্তিকা জরিপ প্রতিবেদন সম্পাদনা। সমস্যাক্লিষ্ট মৃত্তিকার মাঠ অনুসন্ধান।

 

২.   ল্যান্ড ইউজ প্ল্যানিং শাখা:

বিভিন্ন উপকারভোগী প্রতিষ্ঠানের কৃষি উন্নয়নের লক্ষ্যে মৃত্তিকা জরিপের তথ্য-উপাত্ত ব্যাখ্যাকরণ কাজের পরিকল্পনা, তত্ত্বাবধান ও বাস্তবায়ন। স্বল্প ও দীর্ঘ্য মেয়াদি কৃষি উন্নয়ন পরিকল্পনা/প্রকল্প প্রণয়নের লক্ষ্যে মৃত্তিকা, ভূমি সক্ষমতা ও ফসল উপযোগিতা বিষয়ে মৌলিক তথ্য-উপাত্তের ব্যবস্থাকরণ। বিভিন্ন প্রকারের ফসল যেমন- উচ্চ ফলনশীল জাতসহ দানা জাতীয়, তৈল বীজ, সবজি, ফলবাগান, তুলা, রাবার চা, কফি ইত্যাদি ফসলের উপযোগী এলাকা চিহ্নিতকরণের জন্য মৃত্তিকা তথ্য ব্যাখ্যাকরণ। কম্পিউটারভিত্তিক মৃত্তিকা তথ্যের ডাটা ব্যাংক উন্নয়নের জন্য মৃত্তিকা জরিপ তথ্যের প্রক্রিয়াকরণের পরিকল্পনা।

 

৩.   ল্যান্ড ইভালুয়েশন অ্যান্ড কোরিলেশন শাখা:

বিভিন্ন মৃত্তিকা জরিপে সনাক্তকৃত মৃত্তিকা সিরিজ ও অন্যান্য শ্রেণিবিন্যাসের একক-এর কোরিলেশন কাজের পরিকল্পনা ও বাস্তবায়ন। মৃত্তিকা জরিপ কাজের পদ্ধতি এবং মৃত্তিকা তথ্য সংরক্ষণ বিষয়ে একই ধরনের বৈশিষ্টপূর্ণ পদ্ধতি অনুসরণকরণ। অন্যান্য প্রতিষ্ঠান/পরামর্শকারী কর্তৃক সম্পাদিত জরিপ কাজের কোরিলেশন। মৃত্তিকা মিউজিয়াম উন্নয়ন ও সংরক্ষণ। 

 

ঘ)   ট্রেনিং অ্যান্ড কমুনিকেশন ডিভিশন:

প্রধান কার্যালয়ে ট্রেনিং অ্যান্ড কমুনিকেশন ডিভিশনে চারটি শাখা যথা- হিউম্যান রিসোর্স ডেভেলপমেন্ট শাখা যার প্রধান প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা, কার্টোগ্রাফী শাখা যার প্রধান সিনিয়র কার্টোগ্রাফার, পাবলিকেশন অ্যান্ড রেকর্ড শাখা যার প্রধান পাবলিকেশন অ্যান্ড লিয়াজোঁ অফিসার এবং ডাটা প্রসেসিং অ্যান্ড স্ট্যাটিস্টিক্যাল অ্যান্ড ইনফরমেশন অ্যান্ড কমুনিকেশন (ডিপিএস অ্যান্ড আইসিটি) শাখা যার প্রধান ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা।

 

ট্রেনিং অ্যান্ড কমুনিকেশন ডিভিশনের বিভিন্ন শাখার কার্যাবলী:

 

১.    হিউম্যান রিসোর্স ডেভেলপমেন্ট শাখা:

প্রতিষ্ঠানের কারিগরি কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণের চাকুরীকালীন প্রশিক্ষণের পরিকল্পনা ও বাস্তবায়ন। প্রয়োজনবোধে কারিগরি কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণের স্বল্পকালীন প্রশিক্ষণ হিসেবে রিফ্রেসার্স কোর্সের আয়োজন করা। বিভিন্ন উপকারভোগী প্রতিষ্ঠান যেমন- কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, বারী, ব্রি, বার্ক ইত্যাদি প্রতিষ্ঠানের কাগিরি কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণকে জরিপের মাধ্যমে প্রাপ্ত মৃত্তিকা তথ্যের ব্যবহার বিষয়ে প্রশিক্ষণ কর্মসূচির আয়োজন করা। প্রশিক্ষণ কোর্সের সিলেবাস অনুসারে প্রশিক্ষণ সামগ্রী যথা- অডিও ভিজুয়াল যন্ত্র, মৃত্তিকা মনোলিথ ইত্যাদি সংগ্রহ ও ম্যানুয়েল তৈরী।

 

৩.   কার্টোগ্রাফি শাখা:

মৃত্তিকা মানচিত্র তৈরী, মুদ্রণ ও রং করা, টপোসীট হতে মানচিত্র হ্রাস-বৃদ্ধি করা ইত্যাদিসহ কার্টোগ্রাফিক কাজের পরিকল্পনা, সমন্বয় ও বাস্তবায়ন করা। সকল ধরনের মানচিত্র, অ্যারিয়াল ফটোগ্রাফ, কন্টাক্ট প্রিন্ট, ফটো-মোজাইক/ এনলার্জ সীট ইত্যাদি সংগ্রহ ও নিয়ন্ত্রণ করা। সকল ধরনের মানচিত্র যথা-  অ্যারিয়াল ফটোগ্রাফ, ফটো-মোজাইক, টপোসীট ইত্যাদি রক্ষণাবেক্ষণ ও নিরাপদ স্থানে সংরক্ষণ করার দায়িত্ব পালন।

 

৪.    ডাটা প্রসেসিং অ্যান্ড স্টাটিস্টিকেল অ্যান্ড ইনফরমেশন অ্যান্ড কমুনিকেশন টেকনোলজি (ডিপিএস অ্যান্ড আইসিটি) শাখা:

ডাটা প্রসেসিং অ্যান্ড স্ট্যাটিস্টিক্যাল অ্যান্ড ইনফরমেশন অ্যান্ড কমুনিকেশন (ডিপিএস অ্যান্ড আইসিটি) শাখা মূলত এসআরডিআই-এর জিআইএস ইউনিট। এসআরডিআই-এর বিভিন্ন জরিপ, ভৌত ও রাসায়নিক বিশ্লেষণ, মানচিত্র ইত্যাদির মাধ্যমে উদ্ভাবিত সকল ধরনের তথ্য-উপাত্তের ডিজিটাল আকারে সংরক্ষণের দায়িত্ব ডাটা প্রসেসিং অ্যান্ড স্টাটিস্টিকেল শাখার। মানচিত্র ও তথ্য প্রয়োজনমত পরিবর্তনের কাজও এই শাখায় করা হয়।

 

ঙ)   গবেষণা কেন্দ্র:

মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউট-এর ২টি গবেষণা কেন্দ্র রয়েছে, যার একটি পাহাড়ী কৃষি, মৃত্তিকা সংরক্ষণ, ভূমি ক্ষয় এবং পানি বিভাজিকা ব্যবস্থাপনা বিষয়ক গবেষণার জন্য ‘মৃত্তিকা সংরক্ষণ ও পানি বিভাজিকা ব্যবস্থাপনা কেন্দ্র’ নামে বান্দরবানে অপরটি উপকূলীয় এলাকার লবণাক্ত মৃত্তিকার ব্যবস্থাপনা বিষয়ক গবেষণার জন্য ‘লবণাক্ততা ব্যবস্থাপনা ও গবেষণা কেন্দ্র’ নামে বটিয়াঘাটা, খুলনায় অবস্থিত।

 

১.    মৃত্তিকা সংরক্ষণ ও পানি বিভাজিকা ব্যবস্থাপনা কেন্দ্র, বান্দরবান:

 ‘মৃত্তিকা সংরক্ষণ ও পানি বিভাজিকা ব্যবস্থাপনা কেন্দ্রে আধুনিক পাহাড়ী চাষ পদ্ধতির সূচনা এবং মৃত্তিকা সংরক্ষণ ও পানি বিভাজিকা ব্যবস্থাপনা বিষয়ে উপযোগী প্রযুক্তি নিয়ে গবেষণা করা হয়। এছাড়া প্রযুক্তি হস্তান্তরের লক্ষ্যে প্রদর্শনী স্থাপন ও সম্প্রসারণ কর্মী ও কৃষককে প্রশিক্ষণ প্রদান।

 

২.    লবণাক্ততা ব্যবস্থাপনা ও গবেষণা কেন্দ্র, বটিয়াঘাটা, খুলনা:

মাঠ অনুসন্ধান এবং গবেষণা কেন্দ্রে পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে উপকূলীয় অঞ্চলের তথ্য-উপাত্ত সৃজন এবং সমস্যাক্লিষ্ট মৃত্তিকা যথা- লবণাক্ততা, বিষাক্ততা এবং নিষ্কাশন ব্যবস্থার নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি উদ্ভাবনের কাজ লবণাক্ততা ব্যবস্থাপনা ও গবেষণা কেন্দ্রে হয়ে থাকে।

 

চ)   প্রশাসনিক শাখা:

প্রশাসনিক শাখার প্রধান সহকারী পরিচালক এবং এর অধীনে তিনটি ব্রাঞ্চ যথা- প্রশাসন ব্রাঞ্চ, হিসাব ব্রাঞ্চ ও স্টোর ব্রাঞ্চ রয়েছে।


COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon